উত্তরঃ যেসব প্রাণী বাহি্যক নিয়ামকের প্রভাবে একাধিক বা একই প্রজাতিভুক্ত সদস্য দলবদ্ধ হয়ে সামাজিক জীবনযাপন করে তাদের সামাজিক জীব বলে। উদাহরণঃ মৌমাছি, উইপোকা, পিঁপড়া, মানুষ ইত্যাদি।
নিম্নে সামাজিক জীবের গোষ্ঠীগত বৈশিষ্ট্য দেয়া হলো-
১. কোন এক সামাজিক প্রাণী গোষ্ঠীতে একই প্রজাতির অনেক সদস্য সক্রিয়ভাবে একত্রিত হয় এবং পারস্পরিক ক্রিয়ায় ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত থাকে। এরূপ যূথবদ্ধতায় সর্বনিম্ন স্তর অর্থাৎ ক্ষুদ্রতর সামাজিক গোষ্ঠী একটি মাত্র পুরুষ ও স্ত্রী সদস্য নিয়ে গঠিত হতে পারে, যারা কেবল প্রজননকাল আন্তঃক্রিয়া করে।
২. সামাজিক সংগঠনে এবং আচরণে শ্রমবিভাজন অতি স্পষ্ট।
৩. অনেক প্রজাতির সামাজিক গোষ্ঠীতে জনুর অধিক্রমণ স্বাভাবিক ঘটনা। অর্থাৎ পরিবার বা পরিবারের অংশ একত্রে অবস্থান করে। এখানে পিতামাতা অপরিণত সন্তানদের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে।
৪. কোন গোষ্ঠীভুক্ত সদস্যদের একসাথে ধরে রাখা এবং তাদের মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ সৃষ্টির জন্য বিনিময় সুলভ যোগাযোগ গড়ে ওঠা দরকার। এরূপ যোগাযোগ দর্শন, শ্রবণ, ঘ্রাণ বা স্পর্শ সংশ্লিষ্ট হতে পারে।
নিম্নে সামাজিক জীবের গোষ্ঠীগত বৈশিষ্ট্য দেয়া হলো-
১. কোন এক সামাজিক প্রাণী গোষ্ঠীতে একই প্রজাতির অনেক সদস্য সক্রিয়ভাবে একত্রিত হয় এবং পারস্পরিক ক্রিয়ায় ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত থাকে। এরূপ যূথবদ্ধতায় সর্বনিম্ন স্তর অর্থাৎ ক্ষুদ্রতর সামাজিক গোষ্ঠী একটি মাত্র পুরুষ ও স্ত্রী সদস্য নিয়ে গঠিত হতে পারে, যারা কেবল প্রজননকাল আন্তঃক্রিয়া করে।
২. সামাজিক সংগঠনে এবং আচরণে শ্রমবিভাজন অতি স্পষ্ট।
৩. অনেক প্রজাতির সামাজিক গোষ্ঠীতে জনুর অধিক্রমণ স্বাভাবিক ঘটনা। অর্থাৎ পরিবার বা পরিবারের অংশ একত্রে অবস্থান করে। এখানে পিতামাতা অপরিণত সন্তানদের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করে।
৪. কোন গোষ্ঠীভুক্ত সদস্যদের একসাথে ধরে রাখা এবং তাদের মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ সৃষ্টির জন্য বিনিময় সুলভ যোগাযোগ গড়ে ওঠা দরকার। এরূপ যোগাযোগ দর্শন, শ্রবণ, ঘ্রাণ বা স্পর্শ সংশ্লিষ্ট হতে পারে।
Post a Comment